Ans- (B) রেটিনাতে (মানুষের ক্ষেত্রে রেটিনা প্রতিবিম্ব পর্দা হিসেবে কাজ করে এবং রেটিনাতেই প্রতিবিম্ব উৎপন্ন হয়। * রেটিনার যে Blind spot থাকে সেখানে অপটিক নার্ভ রেটিনার সাথে যুক্ত হয়।Only এই অংশ বাদ দিয়ে রেটিনার যেকোনো অংশেই প্রতিবিম্ব উৎপন্ন হতে পারে। * রেটিনাতে রড কোষ এবং কোণ কোষ থাকে সেন্সার হিসেবে। * মনে রাখবে অপটিক নার্ভ এবং রেটিনার সংযোগস্থলে কোনো কোষ থাকে না)।
Ans- (D) সিলিয়ারি মার্সেল বা সিলিয়ারি পেশী। (আমাদের চোখে যে লেন্স থাকে তাকে মোটা বা সরু করে সিলিয়ারি পেশী (মার্সেল)। * যে রশ্মিগুচ্ছ গুলো অপসারিত বা সমান্তরাল তাদেরকে একটা বিন্দুতে পরিণত করার ক্ষমতাকে বলা হয় -“Converging Power” (অভিসারী ক্ষমতা)।
8.দূরের বস্তুকে দেখার জন্য মানুষের চোখের লেন্স- (A) মোটা হয়ে যায় (B) পাতলা হয়ে যায় (C) একই থাকে (D) প্রথমে পাতলা তারপর মোটা হয়ে যায়
Ans- (B) পাতলা হয়ে যায় (দূর থেকে আসা আলো একে অপরের সাথে সমান্তরাল হয়।সমান্তরাল মানে Already কিছুটা হলেও গোছানো আছে।তো গোছানো জিনিসকে আবার গোছাতে গেলে কম পাওয়ারের প্রয়োজন হবে।তারমানে এখানে তোমাদের Answer পাতলা হয়ে যাবে। * তোমরা দুটো জিনিস মাথায় রাখবে- (i) যে পাতলা হবে তার পাওয়ার কম হবে (ii) আর যে মোটা হবে তার পাওয়ার বেশি হবে)।
9.– — — সেমির থেকে চোখের কাছাকাছি বস্তুকে রাখলে সেটি দেখা অসম্ভব। (A) 20 Cm (B) 35 Cm (C) 25 Cm (D) 26 Cm
Ans- (C) 25 Cm (25 সেমি থেকে অনন্ত দূর দেখা সম্ভব কিন্তু 25 সেমির কম হলে দেখা সম্ভব নয়)।
10.কাছাকাছি অবস্থিত কোনো বস্তুর প্রতিবিম্ব রেটিনাতে তৈরি হওয়ার জন্য- (A) লেন্স এবং রেটিনার মধ্যে দূরত্ব বৃদ্ধি পায়। (B) লেন্স এবং রেটিনার মধ্যে দূরত্ব হ্রাস পায়। (C) লেন্স আরো বেশি মোটা হয়ে যায়। (D) লেন্স আরো বেশি পাতলা হয়ে যায়।
Ans- (C) লেন্স আরো বেশি মোটা হয়ে যায়। (দেখো কোনো বস্তুর প্রতিবিম্ব রেটিনাতে তৈরি হওয়ার মানেই বস্তুটাকে দেখতে পাওয়া।কারণ যে প্রতিবিম্ব আমরা রেটিনাতে দেখতে পাবো সেটা উল্টো হলেও পরবর্তীকালে ব্রেনে গিয়ে সেটা সোজা হয়ে যায়। * বিষয় গুলি মাথায় রাখবে- কাছাকাছি কোনো বস্তু থেকে যখন রশ্মি বেড় হয় সেটা এদিক ওদিক ছিটকে যায়।অতিরিক্ত দূরত্ব না পেরোনোর কারণে একে অপরের সমান্তরাল হওয়ার সুযোগ পায় না।অর্থাৎ অগোছালো বা অপসারিত হয়।আর অগোছালো মানেই বেশি খাটনীর প্রয়োজন হয়।আর বেশি খাটনী করতে গেলে লেন্সকে মোটা করতে হয়)।